Ssc Physics

SSC Physics Chapter 01 Shortcut Note

পদার্থ: ১ম অধ্যায় (ভৌত রাশি এবং পরিমাপ) – ssc physics notes pdf bangla

 

ssc physics notes pdf bangla note

Topic 1 (ব্যাসিক)
Topic 2(ব্যাখ্যামুলক[পরিমাপক])
Topic 3 (গাণিতিক[স্কেল])

Topic 1:—————–

পদার্থ বিজ্ঞান: বিজ্ঞানের যে শাখায় পদার্থ ও শক্তি নিয়ে আলোচনা করা হয়,তাকে পদার্থ বিজ্ঞান বলে।
*** সবচেয়ে প্রাচীন শাখা ও মৌলিক শাখা হচ্ছে পদার্থবিজ্ঞান। এটি থেকে বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখা সৃষ্টি হয়েছে। সেগুলো হচ্ছে-  রসায়ন বা Chemiphysis, Biophysics, Astrophysics, Geophysics,Medical,Physics ইত্যাদি।

আলোচনার বিষয়বস্তু অনুসারে পদার্থ বিজ্ঞানকে ২ ভাগে ভাগ করা হয়।যথা:
১)ক্লাসিক্যাল পদার্থবিজ্ঞান– বলবিজ্ঞান,তাপবিজ্ঞান,বিদ্যুৎ,চৌম্বক,আলো,শব্দ
২)আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান– কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞান,পারমাণবিক,আণবিক,পার্টিক্যাল, আপেক্ষিক তত্ত্ব
উপরের শাখা গুলোই হচ্ছে পদার্থবিজ্ঞান এর প্রধান শাখাসমুহ।
পদার্থবিজ্ঞানের উদ্যেশ্য:—
১) প্রকৃতির রহস্য উৎঘাটন;- যেমন- চৌম্বকত্ব ধর্ম অর্থাৎ এর আকর্ষণ বিকর্ষণ ধর্ম, বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপন্নের ধর্ম, বিভিন্ন(চার) প্রকার বল এর গভেষণা ও আবিষ্কার।
২) প্রকৃতির নিয়মগুলো জানা;- তাত্ত্বিক অর্থাৎ সুত্রের সাহায্যে প্রকৃতির বিভিন্ন ঘটনা/নিয়ম জানা যেমন পড়ন্ত বস্তুর ধর্ম ব্যখ্যা, মহাকর্ষ বল ও অভিকর্ষ বল ব্যাখ্যা। এছাড়াও, ল্যাবরেটরিতে পরিক্ষা-নিরিক্ষার মাধ্যমে প্রকৃতির নিয়মগুলো জানা।
৩) প্রকৃতির নিয়মগুলো জেনে প্রযুক্তির উন্নয়ন সাধন করা;– যেমন- E=Mc2 সুত্র থেকে ভরকে শক্তিতে রুপান্তর, নিউক্ললিয়ার থেকে বোমা,বিদ্যুৎ; ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ইত্যাদির যুক্তি-তর্ক বিশ্লেষণের মাধ্যমে উন্নয়ন সাধন করা  ।
*** পদার্থবিজ্ঞানের মুল উদ্যেশ্য কি- বিশ্বব্রক্ষান্ডের প্রকৃতির নিয়মগুলো খুজে বের করা (বা রহস্য উৎঘাটন)
** পদার্থবিজ্ঞান এর মুল লক্ষ কি- পর্যবেক্ষণ,পরিক্ষণ,বিশ্লেষণের আলোকে বস্তু ও শক্তির রুপান্তর ও সম্পর্ক উৎঘাটন এবং পরিমাপগতভাবে তা প্রকাশ করা।
পদার্থ বিজ্ঞানের ইতিহাসকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়।যথা:-(এ পার্টে এখানে আমি শুধু বিজ্ঞানীদের নামসমুহ দিয়েছি,তোমরা বই থেকে তাদের অবদান ও টেস্টপেপার guide থেকে mcq পড়বে)
১) বিজ্ঞানের আদিপর্ব (অর্থাৎ পূর্বের গ্রিক,চীন,ভারতবর্ষ,মুসলিমদের অবদান)- থেলিস,ডেমোক্রিটাস,পিথাগোরাস,এরিস্টটল,  আর্যভট্র,  আলখোরাজমি,আল মাসুদি, ইবনে আল হাইয়ান,কুয়োর
২) বিজ্ঞানের উত্থানপর্ব (রেনেসা যুগ)- কোপার্নিকাস, গ্যালিলিও,নিউটন,  রামফোর্ড,কেলভিন,কুলম্ব,ভোল্টা,আরস্টেড,ফ্যারাডে,হেনরি,  ম্যাক্সওয়েল,ইয়ং
৩) (বিজ্ঞানের আধুনিক পর্ব অর্থাৎ) আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান- রাদারফোর্ড,ম্যাক্সফ্লাক্স, সত্যেন্দ্রনাথ বসু,আইনস্টাইন, রন্টজেন,পিয়ারে কুরি ও মেরি কুরি
৪) (বিজ্ঞানের সাম্প্রতিক পর্ব অর্থাৎ) সাম্প্রতিক পদার্থবিজ্ঞান- ইলেকট্রনীক্স ডিভাইস ও আধুনিক প্রযুক্তি আবিষ্কার এর বিজ্ঞানই হচ্ছে সাম্প্রতিক পদার্থবিজ্ঞান।
বিশ্বব্রক্ষান্ড গভেষণা যেমন-স্টিফেন হকিংস এর বিগ ব্যাং থিউরি

SSC Physics Chapter 01 Shortcut Note
SSC Physics Chapter 01 Shortcut Note

Topic 2:———————-

পরিমাপ: কোনো কিছুর পরিমাণ নির্ণয় করাকে,পরিমাপ বলে।
রাশি: ভৌত  জগতে যা কিছু পরিমাপ করা যায় তাকে রাশি বলে। যেমন- দৈর্ঘ্য,প্রস্থ,উচ্চতা,আয়তন,ওজন,বেগ,তাপ পরিবাহিতা,বিদ্যুৎ পরিবাহিতা ইত্যাদি।
রাশি দুই প্রকার-
পৃথিবীতে এতগুলো রাশি থাকা সত্তেও সাতটি ভৌত রাশি দ্বারা বাকি সব পরিমাপ করা যায়।অর্থাৎ মৌলিক রাশি সাতটি।
১.মৌলিক রাশি:-যে সকল রাশি স্বাধীন বা নিরপেক্ষ, যেগুলো অন্য রাশির উপর নির্ভর করে না,বরং অন্যান্য রাশি এদের উপর নির্ভর করে,তাদেরকে মৌলিক রাশি বলে।
মৌলিক রাশি সাতটি হল::– দৈর্ঘ্য(m),ভর(kg),সময়(s),তাপমাত্রা(K), বিদ্যুৎ/তড়িৎ প্রবাহ(A) ,দীপন তীব্রতা(cd), পদার্থের পরিমাপ(mol)
২.লব্ধ রাশি/যৌগিক রাশি: যেসকল রাশি মৌলিক রাশির উপর নির্ভর করে বা মৌলিক রাশি থেকে লাভ করা যায়,তাদেরকে লব্ধ রাশি বলে।
#উভয় রাশির পার্থক্য দেখাও।
# বল লব্ধ রাশি কেন ব্যাখ্যা কর।
Ans: বল(F)= ভর(m)×ত্বরণ(a) = ভর(m) ×সরণ(l) / সময়২(s2)
দেখা যাচ্ছে,বলকে প্রকাশ করার জন্যে ভর,সরণ,সময় তিনটি মৌলিক রাশির প্রয়োজন হচ্ছে অর্থাৎ বল এসব রাশির উপর নির্ভরশীল। তাই বল একটি লব্ধ রাশি।
# H.W::-
# ক্ষমতা লব্ধ রাশি কেন ব্যাখ্যা কর।
# শক্তি লব্ধ রাশি কেন ব্যাখ্যা কর।
* মৌলিক রাশিগুলোর প্রতীক:- l,m,t,T,I,Iv,n
* একইভাবে,যৌগিক(লব্ধ) রাশিগুলোর প্রতিকও নির্ণয় করা যায়।


পরিমাপের একক: পরিমাপের জন্য কোনো রাশির যে অংশকে আদর্শ ধরে রাশিটি পরিমাপ করা হয়,তাকে ঐ রাশির পরিমাপের একক বলে।
* মৌলিক রাশির একককে মৌলিক একক বলে।
* যোগিক রাশির একককে যৌগিক একক বলে।

রাশিগুলার পরিমাপের একক নির্ণয়ের  পদ্ধতিসমুহ:
C.G.S(মেট্রিক পদ্ধতি)-   cm, gram, sec,…..
M.K.S(S.I পদ্ধতি)–        m,  kg,     s,
F.P.S{foot pound second system) ft, pound, s

S.I একক পদ্ধতি: বৈজ্ঞানিক তথ্য আদান-প্রদান ও ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারের জন্য সারাবিশ্বে মাপজোখের একই রকম আদর্শের প্রয়োজনে ১৯৬০ সাল থেকে দুনিয়া জোড়া বিভিন্ন রাশির একই একক চালুর সিদ্ধান্ত হয়।এককের এই পদ্ধতিকে S.I পদ্ধতি বলে।    (* mks পদ্ধতিকে SI একক হিসেবে ধরে নেওয়া হয়।)
 
পাশে চিত্রে ৭টি মৌলিক রাশির SI একক দেওয়া হয়েছে:–

value SI unit ssc physics shortcut note chapter 01
value SI unit ssc physics shortcut note chapter 01

মিটার (দৈর্ঘ্যের একক): শুন্যস্থানে আলো 1/ 299 792 458 সেকেন্ডে যে দুরত্ব অতিক্রম করে,তাকে ১ মিটার বলে।
কিলোগ্রাম(ভরের একক): ফ্রান্সের সাভ্রেতে পরিমাপক কমিটি কর্তৃক  প্লাটিনাম-ইরিডিয়াম সংকর ধাতুর তৈরি একটি সিলিন্ডারকে ১ কিলোগ্রাম বলে।
সেকেন্ড(সময়ের একক): একটি সিজিয়াম-১৩৩ পরমাণুর ৯ ১৯২ ৬৩১ ৭৭০ টি স্পন্দন সম্পন্ন করতে যে সময় লাগে,তাকে ১সেকেন্ড বলে।
কেলভিন(তাপমাত্রার একক): পানির ত্রৈধ বিন্দুর তাপমাত্রার 1/273.16 ভাগের এক ভাগকে ১ কেলভিন বলে।
আম্পিয়ার(তড়িৎ প্রবাহের একক): শুন্যস্থানে ১ মিটার দূরে অবস্থিত দুটি সমান্তরাল পরিবাহীতে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ প্রবাহ চললে তাদের ১মিটার দৈর্ঘ্যে 2×10-7 N বল উৎপন্ন হয়,তাকে ১ আম্পায়ার বলে।
ক্যান্ডেলা(দীপন তীব্রতা/ক্ষমতার একক): ক্যান্ডেলা হচ্ছে কোনো আলোক উৎস থেকে নির্দিষ্ট দিকে 540×1012 Hz কম্পাংকের একবর্ণী বিকিরণ-নিঃসরণ করলে এবং ঐ নির্দিষ্ট দিকে তার বিকিরণ তীব্রতা হচ্ছে প্রতি স্টেরিডিয়াম ঘনকোণে 1/683 ওয়াট।
মোল(পদার্থের একক): যে পরিমাণ পদার্থে 0.012 kg কার্বন-12 এ অবস্থিত পরমাণুর সমান সংখ্যক প্রাথমিক ইউনিট(অণু/পরমাণু/আয়ন/ইলেক্ট্রন) থাকে,তাকে ১ মোল বলে।

মাত্রা: কোনো ভৌত রাশিতে উপস্থিত বিভিন্ন মৌলিক রাশি কোন সুচকে বা পাওয়ারে আছে,সেটাকে তার মাত্রা বলে।
রাশিগুলার পরিমাপের মাত্রা সমুহ:-  যেমন- দৈর্ঘ্যের মাত্রা L, ভরের মাত্রা M, সময়ের মাত্রা T,……
# মাত্রা বিশ্লেষণের মাধ্যমে s = ut  + ½ at2 সমীকরণের সঠিকতা যাছাই কর।
Ans: উপরোক্ত সমীকরণটির প্রতিটি পদে একই জাতীয় রাশি নির্দেশ করে অর্থাৎ প্রতিটি পদের মাত্রা সমান।(short_discuss)
বাড়ির কাজ: # v2=u2+2as এর মাত্রা সমীকরণের সত্যতা যাছাই কর।

নিচে বিভিন্ন রাশির একক ও মাত্রা দেখানো হল:-

standard unit value ssc physics shortcut note chapter 01
standard unit value ssc physics shortcut note chapter 01
standard unit value ssc physics shortcut note chapter 01


বৈজ্ঞানিক প্রতীক:  বিজ্ঞানের বিভিন্ন রাশির গাণিতিক প্রকাশকে বৈজ্ঞানিক প্রতীক বলে।  অথবা, কোনো সংখ্যাকে 10 এর ঘাত এবং এর সাথে গুণফল হিসেবে ১ থেকে ১০ এর মধ্যে যেকোনো সংখ্যার গুণফল হিসেবে প্রকাশ করাকে, বৈজ্ঞানিক প্রতীক বলে।
# 0.0000789কে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে প্রকাশ কর। ans:7.89×10-5 # 6733000000=6.733×10-9

বিভিন্ন মানের এককের গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তিতরুপ(convert):-
mm থেকে cm এ প্রকাশ:- 1mm = 1/10.cm
cm থেকে m এ প্রকাশ: 1cm=1/100.m
mm থেকে m এ প্রকাশ:- 1mm = 1/1000.m
km থেকে m এ প্রকাশ:- 1m=1/1000.km
hour থেকে sec এ প্রকাশ:  1h=60m =60×60s
km.h-1 কে m.s-1 এ প্রকাশ:  1000/60*60 = 1/3.6

convert unit of physics
convert unit of physics

Topic 3:—————–

যান্ত্রিক ত্রুটি : পরিক্ষণ বা মাপযোখের ব্যবহৃত যন্ত্রে যে ত্রুটি হয় ,তাকে যান্ত্রিক ত্রুটি বলে।
ব্যক্তিগত ত্রুটি: পরিক্ষণের সময় পর্যবেক্ষকের নিজের কারণে যে ত্রুটি হয়,তাকে ব্যক্তিগত ত্রুটি বলে।
# ভার্নিয়ার সমপাতন কাকে বলে? ভার্নিয়ার সমপাতন 6 বলতে কি বুঝায়? ans:বই/গাইড দেখ
# ভার্নিয়ার স্কেল ব্যবহার করা হয় কেন? ans:বই/গাইড দেখ
# স্ক্রু গজের পিচ 1mm বলতে কি বুঝায়?  ans:বই/গাইড দেখ
# স্ক্রু গজের লঘিষ্ঠ গণন 0.01 mm বলতে কি বুঝায়? ans:বই/গাইড দেখ

ভার্নিয়ার স্কেল: ভার্নিয়ার স্কেল হচ্ছে একটি সাহায্যকারী স্কেল যা মুল স্কেলের সাথে ব্যবহার করা হয় এবং যার সাহায্যে মূল স্কেলের ক্ষুদ্রতম ঘরের ভগ্নাংশ সংখ্যা পরিমাপ করা যায়।

ভার্নিয়ার ধ্রুবক: প্রধান(/মুল) স্কেলের ক্ষুদ্রতম এক ভাগের চেয়ে ভার্নিয়ার স্কেলের একভাগ কতটুকু ছোট(/ক্ষুদ্রতর) তার পরিমাণকে, ভার্নিয়ার ধ্রুবক বলে।
সুত্র:
১ # *** ভার্নিয়ার ধ্রুবক,VC =   s/n                অর্থাৎ, ভার্নিয়ার ধ্রুবক = দৈর্ঘ্য/ভাগ সংখ্যা
২ # *** দৈর্ঘ্য,L = M + V × VC                অর্থাৎ, দৈর্ঘ্য = প্রধান স্কেল পাঠ + ভার্নিয়ার সমপাতন ×ভার্নিয়ার ধ্রুবক  = প্রধান স্কেল পাঠ+ভার্নিয়ার স্কেল পাঠ
৩ # *** ব্যাস,d = M + V × VC – (± e)    অর্থাৎ, ব্যাস  = প্রধান স্কেল পাঠ + ভার্নিয়ার সমপাতন × ভার্নিয়ার ধ্রুবক – (±e)
(গোলকের) পিচ/তীক্ষ্ণতা: স্ক্রুগজের বৃত্তাকার স্কেলটি(টুপি) একবার ঘুরালে রৈখিক স্কেল বরাবর এটি যেটুকু দুরত্ব অতিক্রম করে,তাকে পিচ(P) বলে।
লঘিষ্ঠ গণন / নূর্ণাংক: লঘিষ্ঠ গণন বা নূর্ণাংক: বৃত্তাকার স্কেলের মাত্র একভাগ ঘুরালে এর প্রান্ত(স্ক্রুটি) প্রধান স্কেলের উপর যতটুকু সরে আসে,তাকে লঘিষ্ঠ গণন(LC) বলে।
সুত্র:
৪ # *** লঘিষ্ঠ গণন বা নূর্ণাংক, LC = p/n      অর্থাৎ,লঘিষ্ঠ গণন বা নূর্ণাংক = পিচ/বৃত্তাকার অংশের ভাগ সংখ্যা

 

৫ # *** ব্যাস,d = L + C × LC                অর্থাৎ, ব্যাস = দৈর্ঘ্য +বৃত্তাকার স্কেলের ভাগ সংখ্যা×লঘিষ্ঠ গণন
6 # *** শতকরা আপেক্ষিক ত্রুটি = (curanto truti / porimap kra man) × ১০০%
ক্ষেত্রফল ও আয়তন নির্ণয়ের যে সুত্রগুলো মুখস্থ পারা লাগবে:– •
৭ # ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সুত্রসমুহ:-
*** ৭#  বৃত্তাকৃতির কোনো বস্তুর(দন্ড/তার/চোঙ্গের) ক্ষেত্রফল /প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল = πr2 =1/4.π.d2
৮ # আয়তন নির্ণয়ের সুত্রসমুহ:
*** ৮.১#  ঘনকের/ঘনবস্তুর আয়তন(V) = (বাহু)3
*** আয়াতাকার বস্তুর ক্ষেত্রে আয়তন(V) = দৈঘ্য(l)×প্রস্থ(b)×উচ্চতা(h)

*** ৮.২#  দণ্ডাকৃতি কোনো বস্তু(দন্ড/তার) এর আয়তন(V) = πr2l

*** ৮.৩#  সিলিন্ডার আকৃতির আয়তন(V) = πr2h  = 1/4.π.d2.h

*** ৮.৪#  গোলকের আয়তন(V) 4/3  .π.r3  = 1/6.π.d3

এছাড়াও,
*** ঘনত্ব, ῤ = m/v
*** মনে রাখবে,কোন বস্তুর ঘনত্ব যদি পানির ঘনত্ব থেকে বেশি হয়,তাহলে বস্তুটি পানিতে ডুববে।

*** আর্কিমিদিসের সুত্র: বস্তুর আয়তন = অপসারিত পানির আয়্তন

উপরের সূত্রগুলোর Type অনুযায়ী গাণিতিক অংশ:
(দৈর্ঘ্য হচ্ছে প্রধান স্কেল পাঠ, ভার্নিয়ার সমপাতন হচ্ছে ভার্নিয়ার স্কেল পাঠ, সাধারণত ভার্নিয়ার স্কেলের ক্ষুদ্রতম ভাগের পাঠ(s) 1mmহয়,  r = d/2 )
1 # ভার্নিয়ার স্কেলের ১০ভাগ প্রধান স্কেলের ৯ভাগের সমান। প্রধান স্কেলের ক্ষুদ্রতম এক ভাগ সমান 1mm । ভার্নিয়ার ধ্রুবক কত? [ VC=s/n ]
2 # স্লাইড ক্যালিপার্সের সাহায্যে, একটি ঘনাকৃতি বস্তুর দৈর্ঘ্য পরিমাপ করার সময় দেখা যায় বস্তুটির নিচের প্রান্ত প্রধান স্কেলের 75mm দাগ অতিক্রম করেছে। ভার্নিয়ার স্কেলের ৪নম্বর দাগটি প্রধান স্কেলের একটি দাগের সাথে মিলেছে।এখানে,ভার্নিয়ার স্কেলের ২০ ভাগ সমান প্রধান স্কেলের ১৯ভাগ। বস্তুটির দৈর্ঘ্য কত? [ L=M+V×VC ]
3 # স্লাইড ক্যালিপার্সের সাহায্যে বেলনাকৃতি একটি বস্তুর ব্যাস মাপার ক্ষেত্রে, প্রধান স্কেলের পাঠ পাওয়া গেল 5.4cm এবং ভার্নিয়ার স্কেলের পাঠ পাওয়া গেল 3cm. ভার্নিয়ার স্কেলের 10ভাগ প্রধান স্কেলের ৯ভাগের সমান। বস্তুটির ব্যাস কত?  [ d= M + V × VC – (± e)  ]
4 # স্ক্রুগজের স্ক্রুকে একবার ঘুরালে 0.5mm সরে যায় এবং তখন বৃত্তাকার স্কেলের 50 নম্বর দাগ রৈখিক স্কেলের দাগের সাথে মিলে যায়। পিচ/লঘিষ্ঠ ঘণন কত?  [ LC=p/n ]
5 # স্ক্রুগজের স্ক্রুকে একবার ঘুরালে 0.5mm সরে যায় এবং তখন বৃত্তাকার স্কেলের 50 নম্বর দাগ রৈখিক স্কেলের দাগের সাথে মিলে যায়। রৈখিক স্কেল পাঠ 5.5mm এবং বৃত্তাকার অংশের ভাগের সংখ্যা 5 পাওয়া গেল। মোটা তারটির ব্যাস নির্ণয় কর।  [ d=L+C×LC ]
6 #একটি আয়তাকার বইয়ের দৈর্ঘ্য 20cm। যদি পরিমাপে ১০% আপেক্ষিক ত্রুটি থাকে,বস্তুর ক্ষেত্রফলে শতকরা আপেক্ষিক ত্রুটি কত?
[ শতকরা আপেক্ষিক ত্রুটি =  (curanto truti / porimap kra man) × ১০০%
———————
7 #  স্ক্রুগজ/ভার্নিয়ার স্কেল দিয়ে পরিমাপকৃত একটি দন্ডের/তারের ব্যাস 8mm হলে,প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল কত? [ A=1 /4. πd² ]
8.1 #   কোনো ঘনবস্তুর দৈর্ঘ্য 7.53cm হলে এর আয়তন কত ? [ V=(বাহু)3 ]
8.2 # 0.0525m দৈর্ঘ্যের দন্ডের/তারের ব্যাস 0.00156m হলে এর আয়তন কত? [ V=πr2l ]
8.3 #   # কোনো সিলিন্ডারের ব্যাস 4.075cm ও উচ্চতা 5.25cm হলে এটির আয়তন কত? [ V=1/4.πd2h ]

8.4 # গোলাকার কোনো বস্তুর ব্যাস 0.0224m হলে,আয়তন কত? [ 4/3.πr3 ]
———–++++———–

#  1kg ভরের কোনো বস্তুর আয়তন 9.62×10-4 হলে তার উপাদানের ঘনত্ব কত? [ঘনত্ব,ῤ = m/V ]
#  কোনো বস্তুর ব্যাস ৪ হলে ব্যাসার্ধ কত?  [ r =d/2 ]

 

SSC Suggestion Physics 1st chapter-

নৈর্ব্যক্তিক/Mcq:- গাইড থেকে যেগুলো পড়বে (নং)-  206,   12,25,{84-106},179,181,184,     10,16,19,23,27,32,33,35,37,38,(46,47),{123 থেকে 146},{164 থেকে 174},178,180

সৃ:প্রশ্ন:-  ২০১৮ সালের গাইডের যেসব প্রশ্ন প্রাকটিস করবে-  ৮এর গ   ৯এর গ    ১২এর গ,ঘ    ১৩এর গ,ঘ   ১৪এর গ,ঘ   ১৫ এর গ

 

নমুনা সৃ:প্রশ্ন:- 

# স্লাইড ক্যালিপার্সের সাহায্যে একটি তারের দৈর্ঘ্যে পরিমাপ করতে গিয়ে দেখা গেল প্রাধান স্কেলের পাঠ 3.2cm । ভার্নিয়ার স্কেলের ২০ ঘরের মধ্যে ৫নং ঘরের দাগটি প্রধান স্কেলের একটি দাগের সাথে মিলে। স্ক্রুগজের রৈখিক স্কেল পাঠ ২০ এবং লঘিষ্ঠ গণন ০.০১ mm.তারটির প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল কত?পানিভর্তি বিকারে ছেড়ে দিলে এটি কি পরিমাণ পানি অপসারণ করবে?
গ) তারটির প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল কত? ans: *d = L+C×LC   * প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল,A= 1/4.πd2 [ans]
ঘ)  তারটি পানিভর্তি বিকারে ছেড়ে দিলে এটি কি পরিমাণ পানি অপসারণ করবে?দেখাও।
ans: * VC=s/n     * L=M+V×VC
* তারের আয়তন,V = πr2l
আর্কিমিদিসের সুত্রনুযায়ী, বস্তুর আয়তন = অপসারিত পানির আয়্তন  সমান । তাই এই আয়তনই অপসারিত পানির আয়তন। ans]
এবং ῤ=m/v বা,m=ῤ×v , এটাই অপসারিত পানির ওজন। ans.

Download this Note(pdf)– click here
or this note Pic’s-

 

 

এছাড়াও, ssc resultHsc Result দেখতে আমাদের সাইট ফলো করেন।

 

8 Comments

  1. Lecture guide 2018…আমার গতবছরের স্টূডেন্টদের জন্য মুলত এ সাজেশনটা তৈরি করেছিলাম ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
error: Content is protected !!