ssc physics shortcut note
Chapter 10: স্থির তড়িৎএ অধ্যায়কে ৩টা টপিকে ভাগ করর পড়লে বুঝতে সুবিধা হবে-
টপিক ১ঃ তড়িৎ, চার্জ, আহিতকরণ, ইলেকট্রনের দিক
টপিক ২ঃ তড়িৎ আবেশ, তড়িৎ বল, তড়িৎ ক্ষেত্র
টপিক ৩ঃ তড়িৎ বিভব, ধারক, ব্যবহার
Topic 01:-
তড়িৎ/বিদ্যুৎ: e এর নিরবচ্ছিন্ন প্রবাহকে তড়িৎ বলে।
তড়িৎকে ২ভাগে ভাগ করা যায়-
১. স্থির তড়িৎ
২. চল তড়িৎ
এ অধ্যায়ে আমরা শুধুমাত্র স্থির তড়িৎ নিয়ে আলোচনা করব।
স্থির তড়িৎ:- নির্দিষ্ট স্থানজুড়ে কোনো বস্তু বিশেষ অবস্থায় অন্য বস্তুকে আকর্ষণ করে যে তড়িৎ উৎপন্ন করে/হয়,তাকে স্থির তড়িৎ বলে।
উদাহরণ:-কলম/চিরুনি ঘর্ষণে স্থির বিদ্যুৎ উৎপণ্ণ করে।
দুটি বস্তু পাশাপাশি রাখলে।
তড়িৎ আবেশের(তড়িৎগ্রস্থের) কারণে এরকম হয়।
[[[ extra for basic:
প্রশ্ন: তারের মধ্য দিয়ে ইলেকট্রন ও প্রোটন বিদ্যুৎ পরিবহণ করে কেন??
উত্তরঃ
সাধারণত, বিদ্যুৎ চলাচলের উপর নির্ভর করে পরিবাহী দুই রকম-
প্রশ্ন: কোনো পদার্থ বিদ্যুৎ পরিবাহী বলতে কি বোঝায়?
প্রশ্ন: তারের মধ্য দিয়ে ইলেকট্রন ও প্রোটন বিদ্যুৎ পরিবহণ করে কেন??
উত্তরঃ
সাধারণত, বিদ্যুৎ চলাচলের উপর নির্ভর করে পরিবাহী দুই রকম-
১. সুপরিবাহী (যেমন-ধাতুগুলো) ;যার মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ পরিবহণ করে।
২. অপরিবাহী/অন্তরক ;যার মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ পরিবহণ করে না।
সুপরিবাহী এর মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহের জন্য দুইটি ধরণের তার লাগে।যথা:
১.ঋনাত্বক তার(-)
২.ধনাত্মক তার(+)
১.ঋনাত্বক তার(-)
২.ধনাত্মক তার(+)
পরমাণুর মধ্যে থাকে-
→ইলেকট্রনের আধান ঋনাত্বক(-)
→ইলেকট্রনের আধান ঋনাত্বক(-)
→প্রোটনের আধান ধনাত্বক(+)
তাই তারের মধ্য দিয়ে ইলেকট্রন ও প্রোটন বিদ্যুৎ পরিবহণ করে।
তাই তারের মধ্য দিয়ে ইলেকট্রন ও প্রোটন বিদ্যুৎ পরিবহণ করে।
প্রশ্ন: কোনো পদার্থ বিদ্যুৎ পরিবাহী বলতে কি বোঝায়?
# (চিত্র)রাদারফোর্ড এর মডেল থেকেও আমরা জেনেছি-
পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা পরমাণুতে তিনটি জিনিস থাকে-
১) ইলেকট্রন(e) ;যার চার্জ -
২) প্রোটন(p) ;যার চার্জ +
৩) নিউট্রন(n) ;যার চার্জ নেই(০)
এই তিনটির মধ্যে-
»শুধু প্রোটন ও ইলেকট্রন তড়িৎ প্রবাহিত করে।
»কিন্তু নিউট্রন তড়িৎ প্রবাহিত করে না/তড়িৎ নিরপেক্ষ থাকে।
]]]
আধান/চার্জ: (পদার্থ সৃষ্টকারী মৌলিক কণাগুলোর অর্থাৎ) ইলেকট্রন ও প্রোটনের মৌলিক ও বৈশিষ্ট্যমুলক ধর্মই হচ্ছে আধান/চার্জ ।
১) ইলেকট্রন(e) ;যার চার্জ -
২) প্রোটন(p) ;যার চার্জ +
৩) নিউট্রন(n) ;যার চার্জ নেই(০)
এই তিনটির মধ্যে-
»শুধু প্রোটন ও ইলেকট্রন তড়িৎ প্রবাহিত করে।
»কিন্তু নিউট্রন তড়িৎ প্রবাহিত করে না/তড়িৎ নিরপেক্ষ থাকে।
]]]
আধান/চার্জ: (পদার্থ সৃষ্টকারী মৌলিক কণাগুলোর অর্থাৎ) ইলেকট্রন ও প্রোটনের মৌলিক ও বৈশিষ্ট্যমুলক ধর্মই হচ্ছে আধান/চার্জ ।
মনে রাখবে,
# পরমাণুতে-
ইলেকট্রন এর সমান সংখ্যক প্রোটন থাকলে→ তড়িৎ নিরপেক্ষ থাকে।
# পরমাণুতে-
ইলেকট্রন এর সংখ্যা কম বেশি হলে→ পরমাণুটি তড়িৎগ্রস্থ হয়/আহিত হয়।
তাহলে,বুঝা যাচ্ছে-
বিদ্যুৎ/তড়িৎ → ইলেক্ট্রনের প্রবাহ। (+,- এর প্রবাহ)
আবার মনে রাখবে,
*** পরমাণুতে e সরিয়ে নিলে→ পরমাণু + চার্জ(বেড়ে যায়)
*** পরমাণুতে e যুক্ত করলে → পরমাণু - চার্জে প্রাপ্ত হয়।
আহিতকরণ: পরমাণুতে ইলেকট্রনের সংখ্যা স্বাভাবিকের চেয়ে কম-বেশি হলে তাকে আহিতকরণ(তড়িৎগ্রস্থ) বলে।
এক্ষেত্রে, যে পরমাণুর ইলেকট্রন আসক্তি বেশি সে ইলেকট্রন গ্রহণ করবে/করে ইলেকট্রন সংখ্যা বাড়াবে।
ধনাত্মক আধানে আহিতকরণ:- কোনো পরমাণুতে ইলেকট্রন কমে গিয়ে প্রোটনের আধিক্য দেখা দিলে তাকে ধনাত্মক আধানে আহিতকরণ বলে।
ঋনাত্বক আধানে আহিতকরণ:- আবার,কোনো পরমাণুতে ইলেকট্রন যুক্ত হলে ইলেকট্রন সংখ্যা বেড়ে গিয়ে প্রোটন সংখ্যা কম হয়ে গেলে,একে ঋনাত্মক আধানে আহিতকরণ বলে।
ইলেকট্রনের দিক: + থেকে - এর দিকে।
উদা ১: কাচদন্ডকে সিল্ক(/রেশম) দ্বারা ঘষলে সিল্ক(/রেশম) - | কাচ + [চার্জে আহিত হয়],
কাচ থেক সিল্কে [e এর দিক]
<এজন্য কাচদন্ড অন্যান্য বস্তুকে আকর্ষণ করে>
উদা ২: ফ্লানেলের কাপড়কে ইবোনাইট(/পলিথিন দন্ড) দ্বারা ঘষলে পলিথিন দন্ড - | ফ্লানেল কাপড় +[চার্জে আহিত হয়],
ফ্লানেল কাপড় থেকে পলিথিন দন্ডে [e এর দিক]
<>
এছাড়া মনে রাখবে,
সমজাতীয় আধান(- -) পরস্পরকে বিকর্ষণ করে।
# বিপরীতমুখী আধান(- +) পরস্পরকে আকর্ষণ করে।
বিঃদ্রঃ এ অধ্যায়ের ব্যাখ্যাগুলো তড়িতের পুরাতন এ ধারণা দিয়েই করতে হয়।
তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র: যে যন্ত্রের সাহায্যে কোন বস্তুতে তড়িতের অস্তিত্ব ও প্রকৃতি নির্ণয় হয়,তাকে তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র বলে।
আহিতকরণের মাধ্যমে প্রমাণ কর।
উপকরণ:-
0. চিপিসহ কাচপাত্র
১. ধাতব চাকতি/ধাতব গোলক
২. ধাতব দন্ড
৩. দুটি সোনার পাত/হাল্কা ধাতু যেমন Al
★ তড়িৎবিক্ষণে স্বর্ণপাত ব্যবহারের কারণ-:-
তড়িৎবীক্ষণে দুটি পাত ব্যবহার করা হয়।এক্ষেত্রে স্বর্ণপাত ব্যবহার বেশি সুবিধাজনক।কারণ স্বর্ণপাত দুটি একই জাতীয় হওয়ায় এরা পরস্পরকে বিকর্ষণ করে বিষ্ফোরিত হবে।ফলে পাত দুটিকে পর্যবেক্ষণে সুবিধা হবে। এছাড়াও,স্বর্ণপাত বাতাসের সাথে বিক্রিয়া করে না।তাই সহজে নষ্ট হয় না। স্বর্ণকে খুব পাতলা পাতে পরিণত করা যায়। ব্যবহারে এসব সুবিধার জন্য তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রে স্বর্ণপাত ব্যবহার করা হয়।
******★******
Topic 02:
তড়িৎ আবেশ:
একটি অনাহিত বস্তুকে আহিত বস্তুর কাছাকাছি এনে স্পর্শ না শুধুমাত্র এর উপস্থিতিতে অনাহিত বস্তুকে আহিত করার পদ্ধতিকে তড়িৎ আবেশ বলে।
তড়িৎ আবেশ দুই ধরনের।যথা;
আবেশি আধান: যে বস্তু দ্বারা(আহিত বস্তু) অন্য বস্তুতে আধান সৃষ্টি করা হয়,তাকে আবেশী আধান বলে।
আবিষ্ট আধান: যে বস্তুতে(অনাহিত বস্তুতে) আধান সৃষ্টি হয়,তাকে আবিষ্ট আধান বলে।
এক্ষেত্রে +,-কে আকর্ষণ করে।
যেমন- ধনাত্মক আধান দ্বারা ঋনাত্বক আধান আকৃষ্ট হয়।
তড়িৎ বল:
আহিত(তড়িৎগ্রস্থ) বস্তু পরস্পরের উপর যে বল [আকর্ষণ] প্রয়োগ করে তাকে বিদ্যুৎ/তড়িৎ বল বলে।
তড়িৎ বলের প্রকৃতি:
# সমজাতীয় আধান(- -) পরস্পরকে বিকর্ষণ করে।
# বিপরীতমুখী আধান(- +) পরস্পরকে আকর্ষণ করে।
তড়িৎ বলের-
কুলম্বের সুত্র:
দুটি আধান পরস্পরিকে আকর্ষণ করবে নাকি বিকর্ষণ করবে সে আকর্ষণ-বিকর্ষণ বল সম্পর্কে বিজ্ঞানী কুলম্ব একটি সুত্র প্রদান করেন।একে কুলম্ব সুত্র বলে।
কুলম্বের সুত্র বিবৃতি: (একটি নির্দিষ্ট মাধ্যমে) দুটি বিন্দু আধানের মধ্যে ক্রিয়াশীল আকর্ষণ-বিকর্ষণ বলের মান- আধানদ্বয়ের গুনফলের সমানুপাতিক,মধ্যবর্তী দুরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক এবং এই বল এদের সংযোজক সরলরেখা বরাবর ক্রিয়া করে।
অর্থাৎ F=k.q1q2//d²
কুলম্ব ধ্রুবক(k): 9*10^9
আধানের একক: C=A.s
আধানের মাত্রা: IT
এক কুলম্ব আধান: কোনো পরিবাহীর মধ্য দিয়ে ১ এম্পিয়ার তড়িৎ প্রবাহ ১ সে ধরে চললে এর যেকোনো প্রস্থচ্ছেদে যে পরিমাপ আধান প্রবাহিত হয়,তাকে ১ কুলম্ব বলে।
বাড়ির কাজ(h.w): ১৫ কুলম্ব বলতে কি বুঝায়?
তড়িৎ ক্ষেত্র: আহিত বস্তুর চারপাশে যে অঞ্জলজুড়ে এর প্রভাব(আকর্ষণ/বিকর্ষণ বল) বিস্তার করে,তাকে তড়িৎক্ষেত্র বলে।
তড়িৎ তীব্রতা(তড়িৎ সবলতা): তড়িৎক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে একটি একক ধনাত্বক আধান স্থাপন করলে সেটি যে বল অনুভব করে,তাকে ঐ বিন্দুর তড়িৎ তীব্রতা বলে। অর্থাৎ E=F/q
একক: NC^-1
বাড়ির কাজ: তড়িৎ তীব্রতার মান ২০NC^-1 বলতে কি বুঝায়?
তড়িৎ বলরেখা: তড়িৎক্ষেত্রে একটি মুক্ত ধনাত্মক আধান স্থাপন করলে এটি যে পথে পরিভ্রমণ করে,তাকে তড়িৎ বলরেখা বলে।
অর্থাৎ,এটি তড়িৎক্ষেত্রের তীব্রতার পরিমাপ ও তড়িৎক্ষেত্রের তীব্রতার দিক নির্দেশ করে।
* চার প্রকার বই চিত্র দেখে ব্যাখ্যা কর।
****---★----****
Topic 03:
তড়িৎ বিভব:
অসীম দুরত্বের (ভুমি/শুন্য বিভব) স্থান থেকে প্রতি একক ধনাত্বক আধানকে তড়িৎক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে আনতে__ যে পরিমাণ কাজ সম্পন্ন হয়,তাকে ঐ বিন্দুর তড়িৎ বিভব বলে। অর্থাৎ V=w/q
* বিভব হচ্ছে আহিত পরিবাহীর তড়িৎ অবস্থা যা নির্ধারণ করে ঐ পরিবাহী অন্য কোনো পরিবাহীর সাথে তড়িৎগতভাবে যুক্ত করলে আধান দেবে নাকি নেবে।
* তড়িৎ বিভব আধানের পরিমাণকে সমতা রক্ষা করে চলে।
পরিবাহীর বিভব:অসীম দুরত্বের (ভুমি/শুন্য বিভব) কোনো স্থান থেকে প্রতি একক ধনাত্বক আধানকে তড়িৎপরিবাহকের কোনো বিন্দুতে আনতে_তড়ি বলের দ্বারা/বিরুদ্ধে_ যে পরিমাণ কাজ সম্পন্ন হয়, তাকে ঐ বিন্দুর পরিবাহীর বিভব বলে।
বিভবের একক: (ভোল্ট)V = JC⁻¹
ভোল্ট: অসীম দুরত্বের (ভুমি/শুন্য বিভব) স্থান থেকে প্রতি 1C ধনাত্বক আধানকে তড়িৎক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে আনতে__ 1J কাজ সম্পন্ন হয়,তাকে ঐ বিন্দুর তড়িৎ বিভবকে 1V বলে।
# (তড়িৎক্ষত্রের কোনো বিন্দুর) ১০০০ ভোল্ট বলতে কি বুঝায়?
→তড়িৎক্ষেত্রের কোনো বিন্দুর বিভব ১০০০v বলতে বুঝায় শুন্য বিভবের কোনো স্থান থেকে ১ কুলম্ব ধনাত্মক আধানকে ঐ বিন্দু পর্যন্ত আনতে ১০০০জুল কাজ সম্পন্ন হয়/করতে হয় ।
১.শুন্য বিভব: কোনো আধানহীন পরিবাহীর বিভবকে শুন্য বিভব বলে।
# পৃথিবীর বিভব শুন্য ধরা হয় কেন ব্যাখ্যা কর।
→বিশাল কোনো পরিবাহকে আধান দিলে বা নিলে আধানের কোনো পরিবর্তন হয় না। পৃথিবী হচ্ছে ঋনাত্বক আধানের বিশাল ভান্ডার।তাই এতে কিছু ইলেকট্রন এলে বা গেলে এর বিভবের তেমন কোনো পরিবর্তন হয় না।তাই পৃথিবীর বিভব শুন্য ধরা হয়।
২.ধনাত্মক বিভব: ধনাত্মক আধানে আহিত পরিবাহীর/বস্তুর বিভবকে ধনাত্মক বিভব বলে। ধনাত্মক আধান লাভ করলে বিভব বৃদ্ধি পায়।
৩.ঋনাত্বক বিভব: ঋনাত্বক আধানে আহিত পরিবাহীর/বস্তুর বিভবকে ঋনাত্বক বিভব বলে।
বিভব পার্থক্য: একক ধনাত্মক আধানকে তড়িৎক্ষেত্রের এক বিন্দু থেকে অন্য বিন্দুতে স্থানান্তর করতে সম্পন্ন কাজের পরিমাণকে ঐ দুই বিন্দুর বিভব পার্থক্য বলে।
V=Va-Vb
বিভব পার্থক্য দ্বারা তড়িৎ আধান প্রবাহিত হয়।বিভব পার্থক্য শুন্য বা বিভব সমান হয়ে গেলে ইলেকট্রন প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়।
প্রশ্নঃ দুটি বিন্দুর তড়িৎ বিভব 6V বলতে কি বুঝায়?
তড়িৎ ধারক:
ধারকত্ব: তড়িৎ আধানরুপে শক্তি সঞ্জয় করার সামর্থকে ধারকত্ব বলে।
ধারক: ধারকত্ব বজায় রাখার জন্য উদ্ভাবিত কৌশলই হচ্ছে ধারক।
// কাছাকাছি স্থাপিত দুইটি পরিবাহীর মাঝে অন্তরক পদার্থ রেখে তড়িৎ আধানরুপে শক্তি সঞ্জয় করার পদ্ধতিকে ধারক বলে।
তড়িৎ ধারক যেভাবে কাজ করে: বই দেখ
স্থির তড়িতের ব্যবহার :
# সাধারণ ব্যবহার:
১.রঙ স্প্রে
২. প্রিন্টার মেশিনে
৩. ফটোকপি মেশিনে
# সতর্ক ব্যবহার:
১. বিমানে জালানি ভরা
২.
৩.
৪.
৫.
৬.
৭.
৮.
৯.
গাণিতিক পার্ট:
****বিঃদ্রঃ এ অধ্যায়টা শুধু এ নোট দিয়ে হয়ত তোমাদের বুঝতে কষ্ট হচ্ছে,ভিডিও টিউটোরিয়াল দিলে ৩০মিনিটে সব বুঝে ফেলতে পারতে।
তবে এটা সহজ অধ্যায় হলেও এডভান্স তড়িৎ এর বিষয়গুলো বুঝতে হলে এ অধ্যায়টা ভালভাবে বুঝতে হবে।
ধন্যবাদ।
_______________________
Extra:
(ssc physics shortcut note)
****বিঃদ্রঃ এ অধ্যায়টা শুধু এ নোট দিয়ে হয়ত তোমাদের বুঝতে কষ্ট হচ্ছে,ভিডিও টিউটোরিয়াল দিলে ৩০মিনিটে সব বুঝে ফেলতে পারতে।
তবে এটা সহজ অধ্যায় হলেও এডভান্স তড়িৎ এর বিষয়গুলো বুঝতে হলে এ অধ্যায়টা ভালভাবে বুঝতে হবে।
ধন্যবাদ।
_______________________
Extra:
physics book
physics book pdf ডাউনলোড লিংক দেওয়া হবে এই অধ্যায়ের(wait)
(ssc physics shortcut note)
এছাড়াও, ssc result, Hsc Result দেখতে আমাদের সাইট ফলো করেন।
0 Comments: